ছোট ভাইকে দিয়ে.........
আজ রাত্রে তোর সাথে থাকলে তোর কোন সমস্যা হবে না তো?
এ কথাটা শুনতে শুভ অনেক খুশি হয়ে গেল এবংখুব খুশিতে বলতে লাগল না না দিদি কোন সমস্যা নাই আজ রাত আমার সাথে থাকলে।
আমি অবাক হলাম শুভ কেন এত খুশি হইতেছে?
তার মানে কি সে সকালে সবকিছু বুঝে গেছিল?
এই ভাবতে ভাবতে আমি ওর সাথে শুয়ে পরলাম আর ওকে বললাম তুই এত খুশি হলি কেন আমি তোর সাথে থাকার কথা বলার পর?
সে বলল না দিদি এমনি তুই তো কখনো এ কথা বলিস নি সেজন্য আরকি।
তখন আমি তোমায় দিয়ে বললাম সত্যি করে বল বলতেছি কি জন্য এত খুশি হোলি?
তখন শুভ বলে যদি আমার না সকালে অনেক বেশি ভালো লাগছিল! যখন তুমি আমার ওটা চুষে দিচ্ছিলে!
তখন আমি অবাক হয়ে ওর কানে টান দিয় বললাম তার মানে তুই তো কোন জেগে ছিলি?
তখন সে মাথা নাড়লো আর বলল ছাড়ো দিদি প্লিজ ব্যাথা পাচ্ছি।
তখন আমি বললাম ছাড়তে পারি একটা শর্তে। প্রথম হল এখন আমি যা বলবো তা শুনতে এবং করতে হবে ।
তখন শুভ বললো আমি তোমার সব শর্তে রাজী বল আমাকে কি করতে হবে?
তখন আমি বললাম বলতেছি একটু পরে তার আগে আমি সকালে তোকে যেভাবে মজা দিয়েছি তুই আমাকে সেম ভাবে মজা দিবি।
এই বলে আমি আমার পাজামাটা খুলে ফেললাম।
আর ওকে বললাম এখানে ভালো করে চোষ
এত কিছু না ভেবে আমার গু*দে জিব্বা লাগাতেই মুখ সরিয়ে ফেলো। আর বলল দিদি ওখানে কি রকম যে গন্ধ করে।
তখন আমি বললাম পাগল এটা গন্ধ না এটা হল মিষ্টি ঘ্রাণ তুই একবার ভালো করে চুষে দেখ কিছুক্ষণ পরে অনেক বেশি ভালো লাগবে।
সে আবারো জিব্বা দিয়ে একটা চাটা দেওয়ার পরে আবার মুখ সরিয়ে নিলো আর বললো যদি সত্যিই অনেক গন্ধ করতেছে।
তখন আমি বললাম দারা এই বলে আমি আমার রুমে গেলাম এবং আমার রুম থেকে মধুর বোতলটা আনলাম আর মধু ভালো করে আমার গু*দে লাগিয়ে দিলাম।
আর বললাম এইবার ভালো করে মধুপুর চেটে চেটে খা
রাহুল তখন আমার ভো*দায় এত ভালো করে চাটতে ছিল মনে হয়ে ছিল কোন বিড়াল চেটে চেটে দুধ খাচ্ছে।
তখন আমি আনন্দে আহ আহ আহ বলতে লাগলাম আর বললাম আরও জোরে জোরে চোষ । চুষতে চুষতে আমার ভো*দাটা একবারে খেয়ে ফেল।
তখন অনুভব করলাম শুভ এত জোরে আঘাত করে ভালো করে গু*দ চাটতে চাটতে আমার গু*দের ভিতরে জিব্বাহ কিছুটা ঢুকিয়ে দিল।
আমি আর থাকতে পারলাম না। গু*দের ভিতর আগুন যেন চলমল করে জ্বলতে ছিল। তখন ওকে বললাম মাদারচোত তাড়াতাড়ি তোর ধোনটা আমার গ*দের ভিতর ঢুকিয়ে আমার গু* দটা ফাটিয়ে দে
আমার কথা মত রাহুল আর দেরি না করে ভিতর ওর বিশাল বড় টাওয়ারের মতো ধনটা ঢুকিয়ে দিল আমার গু*দে রভেতর না ঢুকিয়ে আমার পাছার ভিতরে ঢুকিয়ে দিলো। আমি চিতকার দিয়ে উঠলাম শুভ খুব ভয় পেয়ে তাড়াতাড়ি ওর ধোনটা আমার পাছা থেকে বের করে নিল।
আমি ওকে থাপ্পর মেরে বললাম গু*দ আর পু*দ চিনিস না মাদার*চো?
তখন শুভ বলো সরি দিদি। আর এই বলে তার ধো*নটা এবার আমার গু*দের ভিতর ঢুকিয়ে জোরে জোরে ঠা*প মারতে শুরু করল আর আমার দুধগুলো চোষতে লাগলো।
শুভ প্রতিটি ঠা*প আমার কাছে মনে হচ্ছিলো প্রতিটি স্বর্গ।
ওর এরকম চু*দন দেখে আমি বললাম কিরে এরকমভাবে কোথায় থেকে শিখেছিস? মনে হচ্ছে পোড়া পাক্কা চো* দনবাজ তুই ?
তখন শুভ বলল দিদি আমি আব্বু আম্মুকে দেখেছি এরকম ভাবে করতে।
তখন আমি বোকা হয়ে গেলাম তার মানে সে আব্বু আম্মুর এগুলো দেখি আর এত বড় পাকা খেলোয়ার হয়ে গেছে?
রাহুল জোরে জোরে ঠাপাতে ঠাপাতে প্রায় 20 মিনিট পর আমার দুইবার জল খসে গেল।
রাহুল বলল দিদি একবার ঘুরে বস তোমাকে ডগি স্টাইলে করব
আমি অবাক হই আর কিছু বললাম না শুধু দিকে তাকিয়ে রইলাম এবং ওর কথামত ডগি স্টাইলে বসালাম।
তখন সে হঠাৎ আমার পাছার ফুটোতে তার জিব্বাহ লাগিয়ে চোষা শুরু করলো।
আর তার দু মিনিট পর আবার ডগিস্টিলে আমার গু*দে ঠাপা শুরু করলো।
এত জোরে জোরে থাপ দিচ্ছিল আমি একবারে ক্লান্ত হইয়ে আরও দুবার জল খসিয়ে দিলাম কিন্তু শুভ্র মাল আউট হওয়ার কোন নামই নেই। আমি চিৎকার করে বললাম প্লিজ শুভ তাড়াতাড়ি কর আমি আর পারতেছিনা।
তখন শুভ বল খান*কিমা*গী তোর না খুব শখ ছিল আজকে তোর গু*দ ফেটে রক্ত বের করে ছাড়বো। এই বলে আরো জোরে জোরে ঠা*প দিতে শুরু করল।
এরকমভাবে আরো বিশ মিনিট যাওয়ার পর আরো বেশি জোরে জোরে ঠা*প শুরু করল এবং ঘন ঘন নিঃশ্বাস ফেলা শুরু করলো।
আর কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার গু*দের ভেতর অনেকগুলো সাদা সাদা মাল ফেলে দিল। আর ক্লান্ত হয়ে আমার উপর শুয়ে পরল। আরেকটু উঠে বল দেখ মা*গি দিদি তোর গু* দটা পড়ে লাল করে দিলাম।
আমি অনেকটা গুদে ব্যাথা অনুভব করলাম আর উঠে দেখলাম সত্যি সত্যি আমার গুদটা অনেক লাল হয়ে আছে ওর এমন চোদনে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন